৳ ৬৯৫ ৳ ৫৯১
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
তথ্য সাময়িকী সালতামামি – ২০২৩ অর্ডার করলে সাথে সালতামামি ২০২২ ফ্রি
১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
১২ মাসের তথ্য সাময়িকী (জানুয়ারী – ডিসেম্বর, ২০২৩) এখন ৬০% ছাড়ে
ভূমেন্দ্র গুহ লিখেছেন, “১৯৩৪’র মার্চ মাসে কবি জীবনানন্দ দাশ যখন একরকম বাধ্যতামূলকভাবে নানাভাবে নানা দিকে বিড়ম্বিত বােধ করছিলেন, এবং অনন্যোপায়ের মতাে স্মৃতিসত্তা সান্ত্বনার মতাে এক প্রকৃতির সন্নিধানে গিয়ে দাঁড়াচ্ছিলেন, তখন ‘একটি বিশেষ ভাবাবেগে আক্রান্ত হয়ে ‘আবহমান বাংলা ও বাঙালী’র প্রেক্ষিতে কতকগুলি ‘সনেট-জাতীয় কবিতা দু'-তিন দিনের ভিতরে লিখে ফেলেছিলেন; লেখাগুলি খুব সহজেই হয়ে উঠেছিল নিজের, লিখবার তাড়া ও তাদের অবয়ব প্রায় পূর্ণ দৃষ্টিলােকী হয়ে উঠেছিল।” জীবনানন্দ এ কবিতাগুলাে বাংলার ত্রস্ত নীলিমা নামে প্রকাশ করার কথা ভেবেছিলেন। অনেক ভাবনার মতাে এ ভাবনাটিও জীবনানন্দ বাস্তবায়ন করেননি। ১৯৫৪-এ জীবনানন্দ’র মৃত্যুর প্রায় ৬৬ বছর পর সাহিত্যসমালােচক অধ্যাপক ফয়জুল লতিফ চৌধুরী’র উদ্যোগে ২০২১-এ ‘বাংলার ত্রস্ত নীলিমা’ শেষ পর্যন্ত প্রকাশিত হলাে।
Title | : | বাংলার ত্রস্ত নীলিমা : ‘রূপসী বাংলা’ কাব্যের মূল পরিকল্পিত পাণ্ডুলিপি - জীবনানন্দ দাশ |
Author | : | ফয়জুল লতিফ চৌধুরী |
Publisher | : | পাঠক সমাবেশ |
ISBN | : | 9789848125915 |
Edition | : | 1st Published, 2021 |
Number of Pages | : | 195 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
জন্ম: ৩ জুন, ১৯৫৯, বাংলাদেশের অন্যতম অর্থনীতিবিদ ও সাহিত্যিক। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন। এছাড়াও, তিনি অর্থনীতি, ব্যবস্থাপনা ও অপারেশানস্ও বিজনেস রিসার্চ ইত্যাদি বিষয়ের অধ্যাপক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে ১৯৮১ স্নাতক ও ১৯৮৩ সালে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে ১৯৯২ সালে অস্ট্রেলিয়ার মনাশ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন এবং ১৯৯৭ সালে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সে অধ্যয়ন করেছেন। এছাড়া অস্ট্রেলিয়ার ডিকিন বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি কিছু সময়ের জন্য পাবলিক পলিসি অধ্যয়ন করেন। তিনি ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে (বিসিএস ১৯৮২ ব্যাচ) যোগ দেন। অতঃপর সরকারের কর্মকর্তা হিসেবে তিনি দেশে-বিদেশে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে কাজ করেছেন। একই সঙ্গে বিশ্বব্যাংক ও আংকটাডের পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৩ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত তিনি কূটনৈতিক পদে বেলজিয়াম, সুইজারল্যাণ্ড ও লুক্সেমবুর্গ এ দায়িত্ব পাল করেছেন। ২০১৪ সাল থেকে অদ্যাবধি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ফয়জুল লতিফ চৌধুরী বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় কার্যরত রয়েছেন। সাহিত্য গবেষণা তাঁর প্রিয় ক্ষেত্র। তিনি জীবনানন্দ দাশের কবিতা ও অন্যান্য রচনা নিয়ে প্রায় তিন দশক যাবৎ গবেষণা করে চলেছেন। জীবনানন্দ দাশের কবিতা ইংরেজিতে অনুবাদ এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পাঠকের কাছে পৌঁছে দেয়ার ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছেন। তিনি জীবনানন্দ দাশের স্বহস্তে লিখিত পাণ্ডুলিপির ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন কাব্যগ্রন্থের সঠিক পাঠ নিরূপণ করেছেন। বিশেষ করে রূপসী বাংলা কাব্যগ্রন্থের বর্জিত অংশ পুনরূদ্ধার করেছেন ও সম্পাদক কর্তৃক সংযোজিত শব্দাবলী বর্জন করে বিশুদ্ধ পাঠ তৈরী করেছেন। ২০১৪ সালে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গবেষণা প্রতিবেদন ‘চটি সাহিত্যের পূর্ব পশ্চিম’। বর্তমানে তিনি বাংলা সাহিত্যের অভিধানে অসংকলিত শব্দ নিয়ে গবেষণা করছেন।
If you found any incorrect information please report us